বিশ্ব রাজনীতিতে চলমান অস্থিরতার কারণে সোনার দাম (Gold Rate) একের পর এক রেকর্ড তৈরি করছিল। বিশেষ করে পশ্চিম এশিয়ার দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে সোনার বাজারে চরম ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছিল। গত কয়েক মাসে সোনার দাম এক লক্ষ টাকার গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছিল, যা সাধারণ মানুষের কাছে অত্যন্ত অপ্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠেছিল। তবে(Gold Rate) সাম্প্রতিক কয়েকদিনে, সোনার দাম কিছুটা কমেছে, কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে এখনও এই দাম পৌঁছাতে সক্ষম হয়নি(Gold Rate)
রবিবার কলকাতার বাজারে সোনার দাম(Gold Rate) শুক্রবারের তুলনায় প্রায় ৬০০ টাকারও বেশি কমে গেছে। এতে সাধারণ মানুষ একটু আশ্বস্ত হলেও, এটি এখনও অনেকের কাছে একটি বড় অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ। সোনার দাম কমলেও, রুপোর দামেও একটি বড় পতন লক্ষ্য করা গিয়েছে। প্রতি কেজি রুপোর দাম প্রায় ১,০০০ টাকা কমেছে, যা কিছুটা ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে(Gold Rate)
সোনার মূল্য (Gold Rate) এখন কিছুটা নিম্নমুখী হলেও, সোনা এবং রুপোর সঙ্গে সম্পর্কিত আরও কিছু উপাদান দাম বাড়িয়ে দেয়। পাকা সোনা (২৪ ক্যারাট) বর্তমানে ১০ গ্রামে ৯৮,৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, এবং পাকা সোনা (খুচরো) ১০ গ্রামে ৯৯,২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হলমার্কযুক্ত সোনা (২২ ক্যারাট) ১০ গ্রামে ৯৪,৩৫০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। রুপো (খুচরো) প্রতি কেজি ১,০৬,৮৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে এই দাম থেকে আরও কিছু অতিরিক্ত খরচ যুক্ত হবে, যেমন মজুরি এবং জিএসটি।(Gold Rate)
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সোনার দাম(Gold Rate) এখনও ওঠানামা করছে। সোনার বাজার অত্যন্ত অস্থির হওয়ার কারণে, দাম যে কোন মুহূর্তে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই, সোনা কেনার আগে, দাম কিছুটা কমলে তা কিনে নেওয়া সবচেয়ে ভালো হবে। তবে সম্প্রতি সোনার দাম হঠাৎ কমার কোনও সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না(Gold Rate)
এদিকে, সোনা কেনার সময় গ্রাহকদের মজুরির বিষয়টি লক্ষ্য করা জরুরি। কারণ, একেক দোকানে মজুরি একেক রকম হতে পারে। যদি আপনি সোনা বা রুপো কেনার জন্য দোকানে যান, তবে এটি মনে রাখা উচিত যে মজুরি ও অন্যান্য খরচের জন্য আপনি আরও বেশি অর্থ দিতে হতে পারে।(Gold Rate)
এই পরিস্থিতিতে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হল, সোনার দাম কিছুটা কমেছে, তবে ভবিষ্যতে যে কোনও সময় এটি আবার বেড়ে যেতে পারে। তাই যারা সোনা কেনার জন্য অপেক্ষা করছেন, তাদের উচিত বাজারের গতিবিধি লক্ষ্য করা এবং দাম কিছুটা কমলে সোনা কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া।(Gold Rate)