Madan Mitra: মদন-বাণে জর্জরিত মমতা, তৃণমূল পাঠাবে সাইড লাইনে?

বাণ মেরেছেন মদন! বাণের নিশানায় মমতা। খোদ তৃণমূস নেত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে (Madan Mitra) মদন মিত্রর একটার পর একটা হুঁশিয়ারি বার্তায় তৃণমূলে ভূমিকম্প চলছে।…

বাণ মেরেছেন মদন! বাণের নিশানায় মমতা। খোদ তৃণমূস নেত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে (Madan Mitra) মদন মিত্রর একটার পর একটা হুঁশিয়ারি বার্তায় তৃণমূলে ভূমিকম্প চলছে। জানা যাচ্ছে, রুষ্ট মদনকে তুষ্ঠ করতে মরিয়া (TMC) তৃণমূল। চলছে মদন ঠান্ডা করার পালা।

SSKM এ রোগী ভর্তি করানো নিয়ে বিধায়ক মদন মিত্রর ক্ষোভ গিয়ে পড়ে দলেরই উপর। এর পর থেকে তিনি লাগাতার হুঁশিয়ারি দিয়ে চলেছেন। দলত্যাগেরও বার্তা দিয়েছেন। শনিবারই মদন মিত্রকে ঠাণ্ডা করার উদ্যোগ নেন তৃ়নমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। রাতে তাঁর সাথে মদন মিত্রর সাক্ষাত হয়। জানা যাচ্ছে, আপাত কিছুটা শান্ত মদন।

এদিকে এসএসকেএম তরফে বিধায়ক মদন মিত্রের বিরুদ্ধেই দায়ের করা হয় এফআইআর। এর জেরে রাজনৈতিক মহল গরম। প্রভাবশালী ও তুুমুল আলোচিত মদন মিত্রের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার পিছনে তৃণমূলেরই একাংশের মদত আছে বলে তীব্র আলোচনা। রাজনৈতিক মহলে জল্পনা, মদন মিত্রকে সাইড লাইনে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে তৃণমূল নব্য নেতৃত্ব।

রবিবার কি ফের মদন বাণ ছুঁড়বেন? উঠছে প্রশ্ন।

SSKM হাসপাতালে রোগী ভর্তি নিয়ে প্রাক্তন মন্ত্রী ও কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রের নিশানায় এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবাপ সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন ‘‘দরকার পড়লে পদ ছেড়ে দেব। একটা তো বিধায়ক পদ। আমি সোনালি গুহ, শুভেন্দু অধিকারী, দীনেশ ত্রিবেদী বা মুকুল রায় নই। আমি মদন মিত্র! উনি আমাকে কী দিয়েছেন?’’

মদন মিত্র ক্ষোভে বলে বসেন, “এটা সিপিএম-এর আমল হলে এক মিনিট লাগত ভর্তি করতে।” “এই যে ট্রমা কেয়ার তৈরি হয়েছে, সেটা জনগণের ট্রমা কেয়ার। এরা ভর্তি করতে না পারলেও, রোগী তো দেখবে! ডিরেক্টর এবং এমও কেউ ফোন ধরেন না।”