লক্ষ্য পঞ্চায়েত ভোটে কিছু করা। কারণ পুরভোটে ভরাডুবি হয়েছে বিরোধী দল বিধায়কের। রাজ্যে একটি পুরবোর্ড তাদের নেই। চমক দিয়ে উঠে এসেছে সিপিআইএম। এবার পঞ্চায়েত ভোটেও বিজেপির বড় ধাক্কা আসছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। পরিস্থিতি বুঝে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে বিশেষ নজর দিচ্ছে বিজেপি। এক্ষেত্রে তাদের হাতিয়ার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন।
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাশ করালেও তা কার্যকর করা হয়নি কেন প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তুরা। তাদের ভোট ব্যাংকে নজর রেখে সিএএ নিয়ে সরব নদিয়ার হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার।
সিএএ লাগুর জন্য একাধিকবার সরকার এবং শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেছেন রাজ্য বিজেপির নেতারা। এবার সিএএ লাগু হওয়া শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। একথা ঘোষণা করলেন বিধায়ক। তাঁর বক্তব্য, সিএএ কার্যকর এমনভাবে হয় যাতে উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব সুরক্ষায় যেন কোন প্রতিবন্ধকতা না থাকে। নিশ্চিন্ত থাকুন দ্রুত সিএএ লাগু হবে। এই বছরের মধ্যেই এটা হবে।
গত লোকসভা ও বিধানসভা ভোটে সিএএ ইস্যুতে মতুয়া সম্প্রদায়ের বড় অংশের সমর্থন পেয়েছিল বিজেপি। তবে সেটি কার্যকর না হওয়ায় বিজেপি নেতারা বারবার প্রশ্নের মুখে পড়ছেন।