ইপিআইএল টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় তলব করা হয়েছে বাবুল সুপ্রিয়র আপ্ত সহায়ক সুশান্ত মল্লিককে। অভিযোগ, ৫ লক্ষ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন তিনি।
তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।
সিবিআইয়ের দাবি, বাবুলের প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক ছাড়াও যুক্ত রয়েছেন ইপিআইএলের একাধিক কর্তা। অভিযোগ টেন্ডার পাইয়ে দেওয়ার নাম করে আশুতোষ বন্দ্যোপাধ্যায় নামে এক ব্যক্তির কাছে ৫০ লক্ষ টাকা নিয়েছিল ইপিআইএল কর্তারা।
অভিযোগ, ওই ৫০ লক্ষ টাকার মধ্যে ৪০ লক্ষ টাকা চেয়ারম্যান এবং এমডিকে দেওয়া হয়েছিল। বাকি ১০ লক্ষ টাকা ভাগ হয়েছিল তৎকালীন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এবং ম্যানেজারের মধ্যে।
সিবিআইয়ের দাবি, ওই টাকার মধ্যে ৫ লক্ষ টাকা বাবুলের প্রাক্তন আপ্ত সহায়কের অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছিল।
যদিও তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক বাবুল সুপ্রিয়র দাবি, এক বিধায়কের কথায় এই তদন্ত শুরু হয়েছে। সিবিআইকে হাস্যকর জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাই পাঁচ বছর পরে মামলা করা হচ্ছে। ইচ্ছে করে আমার নাম টানা হচ্ছে।
বাবুল বিজেপির হয়ে টানা দুবার আসানসোলের সাংসদ ও মোদীর মন্ত্রিসভায় ছিলেন। তিনি বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে আসেন।