এখনও চূড়ান্ত হয়নি বসুন্ধরা গোষ্ঠী। এদিকে হাতে সময়ও বেশি নেই। তাই অন্যান্য সংস্থার সঙ্গেও কথা এগিয়ে রাখছেন ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) কর্তারা। শোনা যাচ্ছে দেশের নামকরা একটি ব্যাঙ্কের সঙ্গে আলোচনা চলছে লাল-হলুদ ক্লাবের।
দুই দেশের ছাড়পত্র পাওয়ার পরেই ইস্টবেঙ্গলে বিনিয়োগ করতে পারবে বসুন্ধরা গ্রুপ। ভারত বা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে ছাড়পত্র পেতে কোনো সমস্যা নেই বলেই মনে করা হচ্ছে। সমস্যা হতে পারে কোম্পানির। তারা এখনও তাকিয়ে রয়েছে শেখ হাসিনার দিকে। এখনও পর্যন্ত যা খবর তাতে বসুন্ধরা এবং ইস্টবেঙ্গল দুই পক্ষের মধ্যেকার সম্পর্ক ইতিবাচক জায়গায় রয়েছে।
সম্পর্ক ইতিবাচক হলেও হাতে সময় কম। ঠিক সময় দল না গড়ল আগামী মরশুমেও ভালো ফল থেকে বঞ্চিত হতে পারে ক্লাব। ইতিমধ্যে বেশ কিছু ফুটবলারের সঙ্গে অগ্রিম কথা হয়ে রয়েছে। বিনিয়োগকারী না আসা পর্যন্ত চূড়ান্ত কাগজে সই করানো যাচ্ছে না।
এক ব্যাঙ্কের সঙ্গেও লাল কর্তারা কথা বলে রাখছেন বলে সম্প্রতি খবর মিলেছিল। ভারতের বহু পুরনো এই ব্যাঙ্ক। হেড অফিস মুম্বাইয়ে। কলকাতাতেও অসংখ্য গ্রাহক। ইস্টবেঙ্গল কর্তা মুম্বাইয়ে পারি দিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছিল।
শোনা যাচ্ছে আগেও এই সংস্থার সঙ্গে ক্লাবের কথা হয়েছিল। অতিমারির ফলে নাকি কথাবার্তা আর চূড়ান্ত হয়নি তখন। পরে বিনিয়োগ করেছিল শ্রী সিমেন্ট।