ভাদু শেখের খুনের ঘটনার তদন্তে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ

রামপুরহাটের বগটুই-এর ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন অব্যাহত রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলি একে অপরকে চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণের পালা। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। বগটুই-এর ঘটনায় তদন্ত…

রামপুরহাটের বগটুই-এর ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন অব্যাহত রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলি একে অপরকে চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণের পালা। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। বগটুই-এর ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। যদিও প্রশ্ন উঠেছে রামপুরহাটে ব্লক সভাপতি ভাদু শেখের খুনের ঘটনায় তদন্ত করবে কে? আর এই প্রশ্ন তুলেই প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হল।

এদিকে মামলা করার অনুমতি দিলেন প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ। সূত্র মারফত খবর, চলতি সপ্তাহেই শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে প্রকাশ্যে এসেছে স্থানীয় বড়শাল গ্রামপঞ্চায়েতের নিহত উপপ্রধান ভাদু শেখের একটি চিঠি প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে তিনি মৃত্যুর আশঙ্কার কথা তুলে ধরেছেন।

শুধু তাই নয়, তিনি কাদের নিশানায় রয়েছেন সেটাও ভাদু শেখ নিজের চিঠিতে উল্লেখ করেছিলেন বলে খবর। চিঠিতে ভাদু শেখ লিখেছিলেন, তাঁর দাদা বাবর শেখ খুন হয়েছিলেন। অভিযোগ, সেই খুনে অভিযুক্তরা জামিনে ছাড়া পেয়ে ভয়ানক হয়ে উঠেছেন। এমনকী বগটুই গ্রামের আশেপাশে ঘোরাফেরাও করছেন। এই চিঠিতে ভাদু শেখের বক্তব্য ছিল, ‘আমি আশঙ্কা করছি ওই দুষ্কৃতীরা আমার ভাইয়ের মতো আমাকেও প্রাণে মেরে ফেলতে পারে। আমি এক জনপ্রতিনিধি। বড়শালের উপপ্রধান। আমাকে পুলিসি নিরাপত্তা দিয়ে সুবিচার দিন।’