নদীর জলেই মিলছে ছাপ্পার প্রমাণ! উপ নির্বাচনের আগে বড় অভিযোগ

কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের ভূগোল এমনই (By Election) যে এটি নদী ও সড়কপথের মাধ্যমে দুই জেলার মধ্যে বিভক্ত। এই কেন্দ্রের একটি অংশ রয়েছে নদিয়া জেলার, অপরটি…

Allegation of Rigging Amid River Crossing in Nadia, TMC Denies Claims

কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের ভূগোল এমনই (By Election) যে এটি নদী ও সড়কপথের মাধ্যমে দুই জেলার মধ্যে বিভক্ত। এই কেন্দ্রের একটি অংশ রয়েছে নদিয়া জেলার, অপরটি পূর্ব বর্ধমান জেলার। দুই জেলার মধ্যে মাঝখানে রয়েছে ভাগীরথী নদী, যা ভোটগ্রহণের কাজকর্মের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করে। ভোটকর্মীরা যখন ইভিএম বা ব্যালট বক্স নিয়ে নদী পেরিয়ে আসেন বা ফেরেন, তখন নদী পারাপারে বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকি তৈরি হয়। অভিযোগ উঠছে, ভোটগ্রহণের পরে মাঝপথেই ব্যালট বা ইভিএম বাক্সে গণ্ডগোল হয়ে যাচ্ছে, আর সেই গণ্ডগোলের ফলস্বরূপ চলে আসছে ছাপ্পা।(By Election) 

বিজেপি অভিযোগ করছে, নির্বাচন শেষ হওয়ার পর নদী(By Election) পেরিয়ে ভোটবাক্স ফেরানোর সময় সুযোগ নেওয়া হচ্ছে, যার ফলে ছাপ্পা দেওয়ার কাজটি হচ্ছে। বিজেপি মণ্ডল সভাপতি উপেন সরকার দাবি করেছেন, শাসক দলের ঘনিষ্ঠ পুলিশ প্রশাসন সব কিছু জানলেও নির্বিকার রয়েছে, যা ভোটের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নের মুখে ফেলে দিচ্ছে।(By Election) 

   

তৃণমূল কংগ্রেস অবশ্য এসব অভিযোগকে অস্বীকার(By Election) করে ‘অপপ্রচার ও কুৎসা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। দলের পঞ্চায়েত সদস্য গোপাল চন্দ্র মজুমদারের দাবি, নির্বাচনে হার জানিয়ে বিরোধীরা এসব(By Election) মিথ্যা অভিযোগ তুলে রাজনৈতিক পরিবেশ বিষিয়ে তুলছে। তাঁর মতে, বিজেপি কোনো বাস্তব প্রমাণ ছাড়াই এই অভিযোগ তুলছে, যা নির্বাচনী প্রক্রিয়ার উপর কোনও আঘাত না করে, বরং রাজনৈতিক অশান্তি সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যেই করা হচ্ছে।(By Election) 

Advertisements

এই ধরনের অভিযোগ যে শুধু (By Election) একটি রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করছে তা নয়, বরং এটি পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতাকেও প্রশ্নের মুখে ফেলছে। বিশেষ করে যেখানে ভৌগলিক অবস্থান এবং নদীপথের কারণে কিছুটা জটিলতা তৈরি হতে পারে। পুলিশ ও সরকারি আধিকারিকরা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিলেও যদি এমন ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে তা নির্বাচন কমিশন এবং সরকারের জন্য এক কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।(By Election) 

এদিকে, এই অভিযোগের মাঝেও ভোটারদের মধ্যে উদ্বেগ (By Election) সন্দেহ বাড়ছে। যারা ওই অঞ্চলে বসবাস করেন, তারা মনে করছেন, প্রশাসনের নজরদারি আরও কঠোর হওয়া উচিত, যাতে এমন ঘটনা ঘটলে তাদের দ্রুত প্রতিকার পাওয়া যায়। আগামী ১৯ জুন এই উপনির্বাচনে ভোটের পরিবেশকে আরও সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসনের উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।(By Election)