হিন্দু ধর্মে বিবাহিত মহিলারা কপালে সিঁদুর পরেন, যা তাদের বৈবাহিক (Sashi Tharoor) পবিত্রতার প্রতীক। এটি শুধুমাত্র একটি সংস্কৃতি বা ঐতিহ্য নয়, বরং(Sashi Tharoor) একটি গভীর ধর্মীয় প্রতীক। কিন্তু যখন এই সিঁদুর, যা একজন নারীর বৈবাহিক মর্যাদার প্রতীক, নৃশংসভাবে মুছে দেওয়া হয়, তখন তার অর্থ হয়ে দাঁড়ায় (Sashi Tharoor) আরও অনেক কিছু। সম্প্রতি, পাকিস্তান-পন্থী জঙ্গিরা ভারতীয় কাশ্মীরে (Sashi Tharoor) ২৬ জন মহিলার কপাল থেকে সিঁদুর মুছে দেওয়ার ঘটনা ঘটায়, যা শুধু ভারতের নারীদের সম্মানেই আঘাত নয়, বরং ধর্মীয় অনুভূতিতেও অসম্মান ছিল। এর প্রতিশোধ হিসাবে শশী থারুর আমেরিকায় দাঁড়িয়ে বলেন, “সিঁদুরের বদলে রক্ত”।(Sashi Tharoor)
এই ঘটনা ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা এবং বৈদেশিক (Sashi Tharoor) নীতিতে এক বড় ধরনের প্রশ্ন তুলেছে। শশী থারুর, ভারতের প্রখ্যাত কংগ্রেস সাংসদ এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশেষজ্ঞ, ওয়াশিংটনের ন্যাশনাল প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সামনে পাকিস্তান এবং তার মদতপুষ্ট জঙ্গিদের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করেছেন।(Sashi Tharoor) তিনি বলেন, “এটি কোনও সাধারণ ঘটনা নয়। একে বলা যেতে পারে অপারেশন সিঁদুর, যা প্রতিবাদ এবং প্রতিশোধের এক শক্তিশালী প্রতীক।(Sashi Tharoor)
থারুরের মতে, পাকিস্তান শুধু ভারতীয়(Sashi Tharoor) সেনার আঘাতে আহত হয়নি, বরং একটি শকথর সঙ্কেত পেয়ে গেছে। “ভারত কেবল পাকিস্তানের ১১টি বিমানঘাঁটিতেই আঘাত হানেনি, বরং ইসলামাবাদ প্রকাশ্যে স্বীকার করেছে যে ভারতের প্রত্যাঘাত এতটাই জোরদার ছিল যে(Sashi Tharoor) তার শব্দ দক্ষিণে হায়দ্রাবাদ থেকে উত্তর-পশ্চিমে (Sashi Tharoor) পেশোয়ার পর্যন্ত শোনা গিয়েছিল,” তিনি বলেন। এর মাধ্যমে থারুর আন্তর্জাতিক স্তরে পাকিস্তানের উপর চাপ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে ভারত সরকারের কৌশল উন্মোচন করেছেন।(Sashi Tharoor)
এটি একেবারে স্পষ্ট যে, অপারেশন সিঁদুর(Sashi Tharoor) ভারতীয় সরকারের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র প্রতিশোধের এক উপায় নয়, বরং একটি আন্তর্জাতিক বার্তা। এটি বিশ্বের সামনে পাকিস্তানের সন্ত্রাসী মদত এবং কাশ্মীরে জঙ্গিদের কাজকর্ম প্রকাশ করার একটি কার্যকর উদ্যোগ। ভারত এই(Sashi Tharoor) ঘটনা থেকে বুঝিয়ে দিতে চায় যে পাকিস্তান শুধু ভারতের সন্ত্রাসী হামলা থেকে পরিত্রাণ পায়নি, বরং এর প্রত্যাঘাতেও সামরিক শক্তির প্রদর্শন করেছে। শশী থারুরের ভাষণে যা প্রতিফলিত হয়েছে, তা হল—এবার ভারত আর নিষ্ক্রিয় থাকবে না(Sashi Tharoor)
পহেলগাঁও সন্ত্রাসের ঘটনা এবং অপারেশন সিঁদুরের(Sashi Tharoor) মাধ্যমে ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কেবল সামরিক পদক্ষেপই নেননি, বরং আন্তর্জাতিক স্তরে পাকিস্তানকে এক নিন্দিত রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছেন। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছে পাকিস্তানের ভূমিকা স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। থারুর(Sashi Tharoor) তার সহযাত্রী বিজেপি সাংসদ তেজস্বী সূর্য, শশাঙ্ক মণি ত্রিপাঠী, এলজেপির(Sashi Tharoor) শাম্ভবী চৌধুরী, টিডিপি সাংসদ জিএম হরিশ বালাযোগী, শিবসেনার রাজ্যসভার সাংসদ মিলিন্দ দেওরা, এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত তারাঞ্জিত সিং, একযোগে এই বিশ্বযাত্রায় অংশ নিয়ে পাকিস্তানকে আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে ফেলে দিতে চায়(Sashi Tharoor)
ভারত সরকার যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান(Sashi Tharoor) নিয়েছে, তা শুধু একটি সামরিক পদক্ষেপ নয়, বরং একটি সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক বিরোধেরও প্রকাশ। সিঁদুর একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় অনুভূতির অংশ, আর পাকিস্তানের হাতে সেই সিঁদুর মুছে দেওয়া একটি বিশেষ বার্তা দিয়েছে।(Sashi Tharoor) এটাই ‘সিঁদুরের বদলে রক্ত’—এটি একটি প্রতিশোধের প্রতীক। তবে, এই প্রতিশোধ শুধু সামরিক নয়, বরং একটি নৈতিক এবং সামাজিক প্রতিক্রিয়া।(Sashi Tharoor)
ভারত জানিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তানের কোনো ধরনের জঙ্গি(Sashi Tharoor) কর্মকাণ্ড এবং ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতি অসম্মান আর সহ্য করা হবে না। ভারত কেবল তার ভূখণ্ডে নয়, বরং আন্তর্জাতিক স্তরে পাকিস্তানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এক নতুন যুগের সূচনা করছে। শশী থারুর এবং তার দল এই বার্তাকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছেন, যে ভারতের প্রতিবাদ আর প্রতিশোধ এক নতুন দৃষ্টিকোণ(Sashi Tharoor) থেকে বিশ্লেষিত হবে।
এভাবে, ভারতের শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি এবং তার সামরিক পদক্ষেপগুলির এক নতুন কৌশল উপস্থাপন করল শশী থারুর এবং তার প্রতিনিধি দল(Sashi Tharoor)