জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্ত ফের উত্তপ্ত (Operation Sindoor) । একদিকে ভারত চালাচ্ছে ‘অপারেশন সিঁদুর’, অন্যদিকে পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে চলেছে পাকিস্তান। মঙ্গলবার গভীর রাতে ফের পাক সেনার (Operation Sindoor) গুলিবর্ষণে প্রাণ হারিয়েছেন তিন নিরীহ ভারতীয় নাগরিক(Operation Sindoor) । গত ১৩ দিন ধরেই লাগাতার গুলি চালাচ্ছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী, যার জবাবে ভারতও দিয়েছে শক্ত প্রতিরোধ।
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে পুলওয়ামার ভয়াবহ (Operation Sindoor) জঙ্গি হানার পর ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনা যৌথভাবে চালিয়েছিল ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’। সেই সময় গোটা দেশে এক অদম্য জাতীয়তাবাদী আবেগের (Operation Sindoor) সঞ্চার হয়েছিল। বর্তমান পরিস্থিতিতেও ঠিক তেমন এক আবহ তৈরি হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর মাধ্যমে। এই অভিযানে ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের (Operation Sindoor) মোট ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করেছে। এর মধ্যে রয়েছে বাহাওয়ালপুর, মুরিদকে, শিয়ালকোট, মুজফ্ফরাবাদ, কোটলি, ভীমবের, গুলপুর ও চক আমরু।
বিশেষজ্ঞদের মতে, পাকিস্তান গত কয়েক মাস ধরে সীমান্তে (Operation Sindoor) উত্তেজনা ছড়ানোর চেষ্টা করছে। একদিকে অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতা, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক স্তরে চাপে পড়ে তারা ফের পুরনো ছক—সন্ত্রাসবাদকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। এর জেরেই নিয়ন্ত্রণরেখায় (Operation Sindoor) সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে চলেছে পাক সেনা। ২০০৩ সালের এই চুক্তি অনুযায়ী, দুই দেশ নিয়ন্ত্রণরেখায় শান্তি বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, পাকিস্তান নিয়মিতভাবেই এই চুক্তি লঙ্ঘন করে।
ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, পাকিস্তানের প্রতিটি (Operation Sindoor) আগ্রাসনের কড়া জবাব দেওয়া হচ্ছে। শুধু সীমান্তে পাল্টা গুলির মাধ্যমে নয়, কৌশলগতভাবে পরিকল্পিত অপারেশনের মাধ্যমেও শত্রু ঘাঁটি ধ্বংস করা হচ্ছে। বায়ুসেনা ও স্থলসেনার যৌথ অভিযান চালিয়ে জঙ্গি লঞ্চপ্যাড ও অস্ত্র ডিপোগুলো (Operation Sindoor) নিশানা করা হচ্ছে।
রাজনৈতিক মহলেও এই ঘটনার জোরালো প্রতিক্রিয়া(Operation Sindoor) দেখা যাচ্ছে। AIMIM নেতা আসাদউদ্দিন ওয়েইসি এক টুইটে বলেন, “পাকিস্তানের জঙ্গিশিবিরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের সিদ্ধান্তকে স্বাগত। পাকিস্তানকে শিক্ষা দেওয়া জরুরি, যাতে আর একটা পহেলগাঁও না ঘটে। পাকিস্তানের সন্ত্রাসী পরিকাঠামোকে গুঁড়িয়ে দিতে হবে। জয় হিন্দ।”
ভারতের সাধারণ মানুষও সরকারের এই সাহসী (Operation Sindoor) পদক্ষেপকে সমর্থন করছে। জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে কোনো রকম আপস নয়, এই বার্তাই দিতে চাইছে দিল্লি। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক স্তরেও পাকিস্তানকে একঘরে করতে কূটনৈতিকভাবে তৎপর হয়েছে ভারত। রাষ্ট্রসংঘে বিষয়টি তোলা হয়েছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানিসহ বেশ কয়েকটি শক্তিশালী দেশ ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই পরিস্থিতি আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। ভারত আপাতত ‘(Operation Sindoor) অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণ’ নীতিতে চলছে—পাকিস্তানের (Operation Sindoor) পরবর্তী পদক্ষেপের ওপর নির্ভর করে ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে একথা নিশ্চিত যে, ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনা এখন পুরোপুরি প্রস্তুত এবং যেকোনো রকম পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম।
সব মিলিয়ে বলা যায়, ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operation Sindoor) কেবল একটি সামরিক অভিযান নয়, এটি একপ্রকার কৌশলগত বার্তা—যা পাকিস্তান ও বিশ্বের কাছে স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, ভারত তার ভূখণ্ড ও নাগরিকদের রক্ষার জন্য প্রয়োজনে যে কোনো স্তরে যেতে প্রস্তুত।