শীতকালীন মৌসুমে, যখন প্রকৃতির রুক্ষতা বাড়ে, তখন এর প্রভাব পড়ে শাকসবজির (vegetable price) বাজারেও। এই সময়ের মধ্যে শাকসবজির (vegetable price)উৎপাদন বৃদ্ধি পায় এবং বিভিন্ন অঞ্চলে শীতকালীন শাকসবজির দাম (vegetable price) কমে যায়।
আজকের বাজারে শাকসবজির দাম প্রায় ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কমেছে, যা গৃহিণীদের জন্য একটু স্বস্তির ব্যাপার। তবে, অনেক গৃহিণী বলছেন, দাম কমলেও শাকসবজির (vegetable price) গুণমান তেমন ভালো পাচ্ছেন না। যদিও বাজারে শাকসবজির পরিমাণ অনেক বেড়েছে, তবুও কেমন হবে সেই সবজির মান তা অনেক ক্ষেত্রে প্রশ্নসাপেক্ষ।
আজকের বাজারের পরিস্থিতি অনুযায়ী, বেশ কিছু শাকসবজির দাম (vegetable price)কমেছে। যেমন, বটাটা (আলু) এখন ২৩ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা আগে ছিল কিছুটা বেশি। একইভাবে, পেঁয়াজ ৩৬ থেকে ৪৮ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। মিষ্টি আলু এর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি, যা ৫২ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে।
এর পাশাপাশি, টমেটোর দাম ২৫ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে ওঠানামা করছে। । মটর ৬২ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে৷ শুকনো রসুন ২৩৫ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা একেবারে শীর্ষ দাম। পেঁপে ৬০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। ছোলা ৪০ থেকে ৬০ টাকায়৷ এছাড়া, গাজর ১৬ থেকে ২০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে, মেথি ১৭ থেকে ২৫ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে, ধনিয়া পাতা ২০ থেকে ২৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে৷
প্রধানত, শীতকালীন শাকসবজির দাম কমে আসায় গৃহিণীরা কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শাকসবজির মান নিয়ে তারা সন্তুষ্ট নন। শীতের সময় শাকসবজির তাজা এবং গুণগত মান ঠিক থাকলে, তারা আরো বেশি বাজারে আসতে পারেন। শীতকালীন সবজির উৎপাদন বাড়াতে কৃষকদের সহায়তা বাড়ানো এবং শাকসবজির গুণমান উন্নত করার জন্য উদ্যোগী হওয়া উচিত।