মহারাষ্ট্রে এই বছর ভারী বৃষ্টিপাত শাকসবজি (Vegetable Price) উৎপাদনকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে, যার ফলে শাকসবজির দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে। বৃষ্টিপাতের কারণে শাকসবজি উৎপাদন কমে যাওয়ায় এবং শাকসবজি (Vegetable Price)আমদানি হ্রাস পাওয়ায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
বর্তমানে, মুম্বাইয়ের পাইকারি বাজারে অধিকাংশ শাকসবজির দাম (Vegetable Price)প্রতি কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকা
রয়েছে। খুচরা বাজারে, এই দাম (Vegetable Price) দ্বিগুণ হয়ে গেছে। উদাহরণস্বরূপ, রসুন এখন প্রতি কেজি ৫০০ টাকা, এবং মটর ১৪০ টাকা
প্রতি কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপির দাম ক্রমাগত বাড়ছে, বর্তমানে এটি ৩০ টাকা (Vegetable Price) প্রতি কেজি, এবং বাঁধাকপি ৩৫ টাকা
প্রতি কেজিতে (Vegetable Price)বিক্রি হচ্ছে।
লঙ্কার দাম (Vegetable Price)এখনও উচ্চ, প্রতি কেজি ৪০ টাকা , এবং শাকসবজির পুষ্টিগত উপকারিতার কারণে মেথি (কুলতা) এখন ৪০০ টাকা
প্রতি কেজি (Vegetable Price)বিক্রি হচ্ছে।
এই বছর পাতা শাকসবজির দামেও ব্যাপক বৃদ্ধি দেখা গেছে। অক্টোবর মাসে, ধনিয়া ৪০ থেকে ৫০ টাকা প্রতি কেজি দামে বিক্রি হলেও বর্তমানে এর দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা । মেথি এবং পালং শাক, যা নভেম্বর মাসে ৩৫ টাকা প্রতি কেজি ছিল, সেগুলোর দামও ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধি অনেকের জন্য শাকসবজি কেনা অপ্রাপ্য করে তুলেছে।
অক্টোবর মাসে ভারী বৃষ্টির কারণে অনেক চাষির বীজ রোপণ দেরি হয়েছে, যা মুম্বাইয়ে শাকসবজির সরবরাহ আরও কমিয়ে দিয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন জেলার সরবরাহে ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে, যা দাম বৃদ্ধির জন্য আরও একটি কারণ হিসেবে কাজ করেছে।
অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের মধ্যে দাম তুলনা
নভেম্বর এবং অক্টোবর মাসের মধ্যে বিভিন্ন শাকসবজির দাম তুলনা করলে দেখা যায়:
মটর: ১০০-১২০ রুপি, নভেম্বর – ১০০-১৪০ টাকা
ভেন্ডি ৮০-৯০ রুপি, নভেম্বর – ৮০-১০০ টাকা
বেগুন: অক্টোবর – ৭০-৮০, নভেম্বর – ৮০-৯০ টাকা
টমেটো: অক্টোবর – ৪০-৫০ টাকা , নভেম্বর – ৫০-৬০ টাকা
পেঁয়াজ: অক্টোবর – ৬০-৭০ টাকা , নভেম্বর – ৬০-৭০ টাকা
আলু: অক্টোবর – ৩০-৪০ টাকা , নভেম্বর – ৪০-৫০ টাকা