পুজোর আবহে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছেন চিকিৎসকেরা, ‘অনশনে’ সব মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়ারা

আজ মহাপঞ্চমী৷ সারা রাজ্যজুড়ে পুজোর আমেজ শুরু হয়ে গিয়েছে৷ উৎসবের আনন্দে মেতে উঠেছে আট থেকে আশি সকলেই৷ কিন্তু পুজোর আবহে গা ভাসালেও অন্যদিকে তিলোত্তমার বিচার…

Supreme Court Hearing on RG Kar Case

আজ মহাপঞ্চমী৷ সারা রাজ্যজুড়ে পুজোর আমেজ শুরু হয়ে গিয়েছে৷ উৎসবের আনন্দে মেতে উঠেছে আট থেকে আশি সকলেই৷ কিন্তু পুজোর আবহে গা ভাসালেও অন্যদিকে তিলোত্তমার বিচার চেয়ে পথেই দিন কাটাচ্ছে আন্দোলনরত জুনিয়ার চিকিৎসকেরা৷ প্রায়৬০ ঘণ্টা কেটে গিয়েছে। ধর্মতলায় অনশন চালাচ্ছেন জুনিয়ার ডাক্তাররা (Doctors Protest)। তবে এখানেই শেষ নয়, ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত ধর্ণায় বসছেন তিলোত্তমার বাবা-মা৷

এবার জুনিয়ার চিকিৎসকেদের অনশনে যোগ দিলেন সিনিয়ার চিকিৎসকরাও (Doctors Protest)। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত প্রতীকী অনশনে যোগ দিচ্ছেন সব মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়ারা। সেই তালিকায় রয়েছে আরজি কর, এন‌আর‌এস, সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র চিকিৎসকদের(Doctors Protest) একাংশ৷ ১২ ঘণ্টার অনশনে বসছেন। ১২ ঘণ্টার প্রতীকী অনশনে থাকছেন জেপিডি’র সিনিয়র চিকিৎসকেরা।

   

সূত্রের খবর,ধর্মতলায় ধর্ণার পাশাপাশি ইস্তফার‌ কথাও ভাবছেন চিকিৎসকেরা(Doctors Protest)। সকাল ১১টায় গণ ইস্তফা নিয়ে বৈঠক ডেকেছেন আরজি করের বিভাগীয় চিকিৎসকেরা। তবে আন্দোলন তুলে নেওয়ার কথা চিকিৎসকেদের জানিয়েছেন পুলিশের তরফ থেকে৷ আঝ আবারা

অনশনের পাশাপাশি এদিন মিছিলেরও ডাক দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। বিকেল সাড়ে ৪টেয় শুরু হবে সেই মিছিল। তবে এখানেই শেষ নয়, এই অনশনকে কেন্দ্র করে গতকাল ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের(Doctors Protest) অনশনমঞ্চে দু’টি বায়ো টয়লেট বসানো হয়েছে।

একটি ব্যবহার করছেন মহিলা অনশনকারীরা, অন্যটি ব্যবহার করছেন পুরুষ অনশনকারীরা। তবে এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত পুলিশের লিখিত অনুমতি মেলেনি। আন্দোলনকারীদের দাবি, রবিবার পুলিশ জানিয়েছিল, গ্রিন জ়োন হওয়ায় সেখানে বায়ো টয়লেট বসানো যাবে না। ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনের ৬০ণ্টা অতিক্রান্ত। এখনও সরকারের তরফে সাড়া মেলেনি।