দশ দফা দাবি নিয়ে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে অনশনে বসেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। রবিবার সেই অনশনে যোগ দেন আন্দোলনের অন্যতম অনিকেত মাহাতো। গত শনিবারই জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্ণামঞ্চে যোগ দেন সিনিয়র ডাক্তাররাও। তারপরেই আরও তীব্রতর হয় আন্দোলন। তবে পুজোর মুখে যখন ভিড় বাড়ছে, তখন ডাক্তারদের এই আন্দোলন আইনশৃঙ্খলা নিয়ে সমস্যা বাড়াতে পারে বলেই মনে করছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata police)।
ভয়াবহ বিস্ফোরণ বীরভূমে, নিহত একাধিক শ্রমিক
ধর্মতলার ওই এলাকায় ১৬৩ ধারা জারি রেখেছে পুলিশ। অর্থ্যাৎ পুজোর পাঁচ জনের বেশি জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। সেইক্ষেত্রে ডাক্তারদের অবস্থান নিয়ে খুব শিগগিরিই পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানালো কলকাতা পুলিশের সিপি মনোজ বর্মা।
ত্রিপুরায় চাঁদাবাজির জেরে রক্তাক্ত দুর্গাপূজা, চলছে সেনা টহল
সোমবার পুজো উপলক্ষে কলকাতা পুলিশের একটি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মসূচি প্রসঙ্গে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়। সিপি বলেন, “পুলিশ উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে।” তবে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করবে পুলিশ, তা সিপি স্পষ্ট করেননি। এ বিষয়ে বেশি কথা বলেও চাননি তিনি।
ধর্মতলায় চিকিৎসকদের অনশনে হস্তক্ষেপে নাকচ উচ্চ আদালতের
ডাক্তাররা ইমেল মারফত অনুমতি চাইলে অনুমতি দেয়নি পুলিশ। ফলে ওই এলাকায় আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তবে এইমুহূর্তেই ডাক্তারদের বিরুদ্ধে পুলিশ হয়তো ব্যবস্থা নেবে না বলেই ধারনা আরও এক অংশের। তবে কবে কী পদক্ষেপ নেয় সেটাই দেখার।