মীনাক্ষীকে সিবিআই তলব কী ডাক্তারদের অভিমুখ ঘোরাল সিজিওর দিকে?

বৃহস্পতিবার সকালেই সিজিওতে ডাক পড়েছিল মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের৷ (Minakshi Mukherjee)৷ গতকাল বেলা ১১টা নাগাদ বামনেত্রী পৌঁছে যান সিবিআই দফতরে৷ দীর্ঘক্ষণ কথা হয় সিবিআইয়ের সঙ্গে৷ এরপর সিজিওতে…

বৃহস্পতিবার সকালেই সিজিওতে ডাক পড়েছিল মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের৷ (Minakshi Mukherjee)৷ গতকাল বেলা ১১টা নাগাদ বামনেত্রী পৌঁছে যান সিবিআই দফতরে৷ দীর্ঘক্ষণ কথা হয় সিবিআইয়ের সঙ্গে৷ এরপর সিজিওতে থেকে বেরিয়ে এসে মীনাক্ষী বলেন,“ আমি সিহিআই সঙ্গে কথা বলেছি৷ তিলোত্তমার বিচার যাতে সঠিক পথে হয় সেই জন্য আমি যতটা পারি কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাকে সাহায্য করব৷

প্রসঙ্গত, ১৪ অগস্ট তিবোত্তমার বিচার চেয়ে পথে নেমেছিল গোটা দেশ৷ রাত দখলের ডাক দেওয়া হয়েছিল৷ দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়েছিল প্রতিবাদের ধ্বনি৷ আর সেই রাতেই আরজি কর হাসপাতালে হঠৎ করেই একদল দুষ্কৃতী এসে সেই অবস্থান কর্মসূচীতে হামলা চালায়। ভাঙচুর করা হয় হাসপাতাল চত্বর। পুলিশ কর্মীদেরও মারধরের অভিযোগ ওঠে। তারপর থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে তবে কি তিলোত্তমার ঘটনার প্রমাণ লোপাটের জন্যই দুষ্কৃতীরা

   

সেই দিন ঘটনাস্থলে আসেন৷ সেই সময়ে উপস্থিত ছিলেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যা৷য় সেই কারণে তলব করে সিবিআই৷ পাশাপাশি সিপিএম নেতৃত্ব গোড়া থেকেই দাবি করে আসছেন, মিনাক্ষীর নেতৃত্বেই গত ৯ অগস্ট রাতে আরজি কর হাসপাতালে নির্যাতিতার শববাহী গাড়ি রুখে দিয়েছিলেন সিপিএমের ছাত্র-যুবরা। সমাজমাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে সেই প্রচারও চালিয়েছে বামেরা। সেই কারণেই তলব করা হয়েছিল বামনেত্রীকে৷

যদিও সিবিআই বা ইডির তলব হলে যে কোনও দলের মধ্যে উৎকণ্ঠা তৈরি হয়। কিন্তু আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে যুবনেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে সিবিআই ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করায় বাম নেতৃত্বের কাছে কোনও সমস্যা নেই। পাশাপাশি অডিও-মামলায় কলতানের গ্রেফতারিতেও দলের অন্দরে কোনও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়নি৷
নিম্ন আদালত কলতানকে সাত দিন পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল। সেই মেয়াদ শেষের আগেই কিছুটা ঝুঁকি নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে যুবনেতার জামিনের আবেদন জানানো হয়। বুধ এবং বৃহস্পতিবার দু’দফায় বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে সওয়াল করেন রাজ্যসভায় সিপিএম সাং