ভরসা দিদিই! মাছ চেয়ে মমতার কাছে হাত পাতছে বিজেপিশাসিত বিভিন্ন রাজ্য

কথায় কথায় গালমন্দ (Fish)। অভিযোগের পর অভিযোগ। অনুন্নয়ন থেকে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে নানা প্রশ্ন। দেশের একমাত্র মহিলা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঠিক এভাবেই আক্রমণ করেন বিজেপির বড়-মেজ-সেজ…

কথায় কথায় গালমন্দ (Fish)। অভিযোগের পর অভিযোগ। অনুন্নয়ন থেকে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে নানা প্রশ্ন। দেশের একমাত্র মহিলা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঠিক এভাবেই আক্রমণ করেন বিজেপির বড়-মেজ-সেজ নেতারা। বাংলার উন্নয়ন নিয়ে প্রশ্নও তোলেন তাঁরা। কিন্তু এবার এমন এক তথ্য সামনে এসেছে, যা জানলে আপনি চমকে যাবেন।

উঠতে-বসতে যে পশ্চিমবঙ্গকে গালমন্দ করে বিজেপি, সেই পশ্চিমবঙ্গের কাছে থেকেই মাছের চারা নিচ্ছে বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও মধ্যপ্রদেশে। আরও কয়েকটি বিরোধীশাসিত রাজ্যেও মাছের চারা যাচ্ছে। বাংলার মাছে ভরসাতেই দিন কাতাচ্ছেন এইসব রাজ্যের বাসিন্দারা। মাছ রফতানিতেও দাপট দেখাচ্ছে বাংলা।

   

রাজ্যের মৎস্য দফতরের দেওয়া তথ্য বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে আন্তঃরাজ্য মৎস্য বিপণন এবং মাছ রফতানির পরিমাণ ১৪২১৩৭ টন। তাতে মোট টাকার মূল্য ৪১৭২.৭৪ কোটি টাকা।

জেলে বসেই মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল ১৫ অগস্ট দিল্লিতে তেরঙ্গা উত্তোলনের ভার দিলেন কাকে?

মাছ চাষের ক্ষেত্রে বরাবরই প্রথম সারিতে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। দেশের মোট মাছের চারার ৩০-৩৫ শতাংশ বাংলায় উৎপন্ন হয়। মৎস্য চাষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান, মৎস্যজীবীদের প্রশিক্ষণ ও উৎসাহ দেওয়া, আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার।মাছ উৎপাদন করে রাজ্যে ব্যবহারের পর বাকিটা অন্যান্য রাজ্যে রফতানি করা হচ্ছে।

মৎস্য দফতর সূত্রে খবর, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে বাংলা থেকে উত্তরপ্রদেশে গিয়েছে ২২১১ লক্ষ মাছের চারা। অসমে গিয়েছে ৫৭২৬ লক্ষ চারা। এছাড়া এই সময়কালে ৭৯৯ লক্ষ চারা গিয়েছে মহারাষ্ট্রে। মধ্যপ্রদেশেও একই পরিমাণ মাছের চারা গিয়েছে।

রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরী বলেন, পশ্চিমবঙ্গ এখন দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য উৎপাদনকারী রাজ্য। আমরা প্রথম হওয়ার টার্গেট নিয়েছি।

এক নম্বরে নেমে সেঞ্চুরি, তিন নম্বরে হাফসেঞ্চুরি, তবুও গম্ভীরের টিম ইন্ডিয়ায় হল না জায়গা