ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর(Metro) কপাল খুলল। ইস্ট- ওয়েস্ট মেট্রোর জন্য বরাদ্দ বাড়ল কেন্দ্রীয় বাজেটে। মেট্রো রেলের দমদম এয়ারপোর্ট-নিউগড়িয়া ভায়া রাজারহাট নির্মাণে ৪১ কোটি টাকার বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। গতবার ১৭৫০ কোটি টাকার বরাদ্দ ছিল। এবার তা বেড়ে হল ১৭৯১.৩৯ টাকা।
টিভি নাইন বাংলার ডিজিটাল মাধ্যমে প্রকাশিত খবরের সূত্র ধরে জানা গিয়েছে, জোকা বিবাদীবাগ ভায়া মাঝেরহাট মেট্রোতেও বেড়েছে বরাদ্দ। ৪০০ কোটি টাকার বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। গতবার বরাদ্দ ছিল ৮০০ কোটি টাকা। এবার তা বৃদ্ধি করে করা হয়েছে ১২০৮.৬১ কোটি টাকা।
বাজেটে কীসের দাম কমছে? কোনগুলোর দাম বৃদ্ধি? কতটা সুরাহা মধ্যবিত্তের?
ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোয় সর্বদাই নজর থেকেছে গোটা দেশের। ইতিমধ্যেই হাওড়ায় গঙ্গার নিচ দিয়ে ছুটছে মেট্রো। উদ্বোধন করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তা নিয়ে বাংলায় উন্মদনার শেষ ছিল না। যদিও এখনও পর্যন্ত সমগ্র প্রকল্পের কাজ অনেকটাই বাকি। তা তা কবে শেষ হবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েই গিয়েছে।
ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর সৌজন্যে ২০২৮ সাল নাগাদ কলকাতা মেট্রোর যাত্রীসংখ্যা ২৫ লক্ষের কাছাকাছি পৌঁছতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই সেই মেট্রোকে নিজেদের হাতে না রেখে দিল্লি মেট্রোর হাতে তুলে দেওয়ার বিরোধিতা করছে মেট্রোর কর্মী সংগঠনগুলি।
‘অন্ধকার, অন্ধকার, শুধু অন্ধকার’, নির্মলার বাজেটকে চরম কটাক্ষ মমতার
অন্য দিকে, দিল্লি মেট্রো বহু বছর ধরেই দেশে ও বাইরে মেট্রো নির্মাণ এবং পরিচালন সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান বিক্রি করে বিপুল আয় করে। কলকাতা মেট্রো চার দশকেও কেন তেমন সম্ভাবনা তৈরি করতে পারেনি, তার সদুত্তর মেট্রোকর্তাদের থেকে মেলেনি। আধিকারিকদের একাংশের দাবি, নানা সূত্র থেকে আয় বাড়িয়ে মেট্রোর ক্ষতির পরিমাণ কমানোর চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে খরচ কমানোর লক্ষ্য নিয়ে চলা হচ্ছে।