Bangladesh Unrest: রক্তাক্ত বিক্ষোভ থামাতে বাংলাদেশে ‘দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ’

সরকারি চাকরির কোটা নীতি সংস্কারের দাবিতে পড়ুয়াদের বিক্ষোভে জামাত ইসলামিসহ একাধিক উগ্র ধর্মীয় সংগঠনের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ (Bangladesh Unrest) সূত্র মিলতেই কড়া ভূমিকা নিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী…

Bangladesh armed forces

সরকারি চাকরির কোটা নীতি সংস্কারের দাবিতে পড়ুয়াদের বিক্ষোভে জামাত ইসলামিসহ একাধিক উগ্র ধর্মীয় সংগঠনের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ (Bangladesh Unrest) সূত্র মিলতেই কড়া ভূমিকা নিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মধ্যরাতে কারফিউ আইন জারি হয়। নেমেছে সেনা।

রাত থেকেই সেনা টহল শুরু। শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত রক্তাক্ত বিক্ষোভে কমপক্ষে ৭৫ জন নিহত। একাধিক পুলিশ থানা বিক্ষোভকারীদের দখলে। পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ চলছে।  ফের হিংসাত্মক বিক্ষোভ হলে গুলি চালাবে সেনা। ফলে এবার আরও রক্তাক্ত সংঘর্ষের আশঙ্কা।

   

বিবিসি জানাচ্ছে, বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কারফিউ প্রসঙ্গে বলেছেন “এটা অবশ্যই কারফিউ। এটা নিয়ম অনুযায়ীই হবে এবং সেটা শুট অ্যাট সাইট হবে”।

কোটা সংস্কার ইস্যুতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মঞ্চের সংগঠকদের সাথে সরকার আলোচনার চেষ্টা চালাচ্ছে। প্রথমে সংগঠকরা বলে এত প্রাণহানির পর আলোচনার পথ আর খোলা নেই। সংগঠনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, “ছাত্র হত্যার বিচার করা না হলে আমাদের আন্দোলন অব্যহত থাকবে”। 

বিবিসি’র খবর, বিক্ষোভকারী পডুয়াদের তরফ থেকে আট দফা দাবি নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। সরকার আলোচনা চায় বলে আগেই জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।