Impact Player Rule: রোহিতের সুরেই সুর মেলালেন বিরাট

বিরাট কোহলি (Virat Kohli) বর্তমানে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের এই সংস্করণের অরেঞ্জ ক্যাপধারী। এখনও পর্যন্ত ১৩ ম্যাচ খেলে ৬৬১ রান করেছেন। ১৫৫.১৬ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করছেন।…

virat kohli said about impact Player rule

বিরাট কোহলি (Virat Kohli) বর্তমানে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের এই সংস্করণের অরেঞ্জ ক্যাপধারী। এখনও পর্যন্ত ১৩ ম্যাচ খেলে ৬৬১ রান করেছেন। ১৫৫.১৬ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করছেন। নিজের এই পারফরম্যান্সের জন্য বিরাট ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়মকেই (Impact Player Rule) দায়ী করেছেন।

এবারের আইপিএল-এ দেদার রান ওঠা প্রসঙ্গে বিরাট কোহলি বলেছেন, ‘পাওয়ার প্লে-তে ২০০-র বেশি স্ট্রাইক রেট নিয়ে খেলার একটা কারণ আছে। কারণ জানি আট নম্বরেও একজন ব্যাটসম্যান অপেক্ষা করছে। আমি মনে করি এটি (ইম্প্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম) ভারসাম্যকে বিপর্যস্ত করেছে। কেবল আমি নই অনেকেই এই ব্যাপারটা অনুভব করছে।’

   

Hardik Pandya IPL: ব্যান হার্দিক! প্রথম ম্যাচেই খেলতে পারবেন না

বিরাটের মন্তব্য ও রোহিত শর্মার মন্তব্য প্রায় সমার্থক। রোহিত শর্মাও ইম্প্যাক্ট প্লেয়ার নিয়মের সমালোচনা করেছেন। টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক মনে করেন, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের এই নিয়ম খেলোয়াড়দের প্রভাবিত করে। রোহিতের মতে, এই নিয়ম অলরাউন্ডারদের পারফরম্যানসের ওপর প্রভাব ফেলছে, সর্বপরি জাতীয় দলের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে আশংকা রোহিতের।বিরাট কোহলি জাতীয় দলের অধিনায়কের সমর্থনে এগিয়ে এসেছেন এবং এই নিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। কারণ বিরাটেরও মতে, ইম্প্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম খেলার ভারসাম্যকে বিঘ্নিত করে।

জিও সিনেমাকে কোহলি বলেছেন, ‘আমি রোহিতের সঙ্গে একমত। বিনোদন খেলাধুলার একটি দিক, তবে এতে কোনও ভারসাম্য নেই।’ ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়মটি ২০২৩ আইপিএল মরসুমে চালু করা হয়েছিল। এরপর এই নিয়ম সম্পর্কে টুর্নামেন্টের প্রতি দলগুলির দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা গিয়েছে।

Mohun Bagan: চল্লিশ বছর বয়সেও গোল করে চলেছেন মোহনবাগানের প্রাক্তন ফুটবলার

বিরাট কোহলি আরো বলেছেন, ‘বোলাররা অনুভব করছে তাদের আর কী করার রয়েছে? আমার এমন অভিজ্ঞতা কখনও হয়নি যেখানে বোলাররা মনে করছে যে তারা প্রতিটি বলে চার বা ছক্কা খাবে। আমরা উচ্চ পর্যায়ের ক্রিকেট খেলছি এবং আমার মতে এটি এতটা আধিপত্য বিস্তারকারী হওয়া উচিত নয়। ব্যাট এবং বলের মধ্যে একই ভারসাম্য থাকা একটি দরকার। সব দলেই বুমরাহ (জসপ্রীত) বা রশিদ খানের মতো বোলার থাকে না।’