Partha-Arpita: এজলাসে দেখা হলো আবার ! তবুও পার্থ যেন চিনতে পারলেন না অর্পিতাকে

এমনিতেই এই তীব্র তাপদাহে রাজ্যবাসী ব্যাকফুটে। তার উপরে ভোটের বাজারে এমনিতেই রোদের তেজ আরও বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু তা বলে কি পুরোনো প্রেম বিলীন হয়ে যাবে?…

arpita partha

এমনিতেই এই তীব্র তাপদাহে রাজ্যবাসী ব্যাকফুটে। তার উপরে ভোটের বাজারে এমনিতেই রোদের তেজ আরও বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু তা বলে কি পুরোনো প্রেম বিলীন হয়ে যাবে? শুক্রবার কোর্টে দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে রইলেন কিছুক্ষণ। তবুও যেন কিছু একটা বাকি রয়ে গেল। দুজন দুজনকে চিনতে পারলেন না? নাকি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের চোখে পাওয়ার বাড়ল! কে জানে। শুক্রবার এজলাসে পার্থ চট্টোপাধ্যায় অনেক্ষণ ঝুঁকে পড়ে দেখেলন অর্পিতাকে! তারপরেও জিজ্ঞাসা করলেন, ” লাল জামা পরাটা কে?” একাই বললেন। অনেকবার ধরে বললেন।

প্রসঙ্গত এইদিন অর্পিতার পরনে ছিল লাল রঙের কামিজ, সাদা সালোয়ার। গায়ে একটা হালকা হলুদ রঙের ওড়না। হাত এবং পায়ের আঙুলে নেলপলিশ। পার্থ কি তাহলে অর্পিতার দিকেই ইঙ্গিত করলেন ? নাকি তাঁকে এই অবস্থায় দেখে চিনতে পারেননি ? পার্থ চট্টোপাধ্যায় কোর্টে আসার আগেই কোর্টের এজলাসে পৌঁছান অর্পিতা। এইদিন কোর্টের এজলাসে পৌঁছে পার্থ চট্টোপাধ্যায় যে বেঞ্চে বসেন তাঁর থেকে কিছুটা দূরত্বে অন্য একটি বেঞ্চে বসে ছিলেন অর্পিতা। বসতে না বসতেই কিছু ক্ষণ পর পর ঝুঁকে বেঞ্চের অন্য প্রান্তে দেখার চেষ্টা করছেন। চোখ সামনের দিকে বেঞ্চে বসা অর্পিতার দিকে। তীব্র গরমে এ যেন এক টুকরো বসন্তের হাওয়া।

   

প্রসঙ্গত নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নিয়োগ মামলায় গ্রেফতার হন পার্থ।তারপরেই তাঁর বিশেষ কাছের বলে পরিচিত অর্পিতা। শান্তিনিকেতনে তাঁদের একটি বাড়ির হদিশ পাওয়া গিয়েছিল, যার নাম ছিল অপা। সেই সব ঘটনা বাঙালি গোগ্রাসে গিলে নিয়েছে। তবে এইদিন পার্থ মুখ খোলেন কুণাল ঘোষকে নিয়ে। দলীয় পদ থেকে কুণালকে অপসারণ নিয়ে পার্থের দাবি, তিনি যখন বাইরে ছিলেন, তখনই দলকে বার বার বলেছেন যে বিরোধীদের চেয়ে তৃণমূলে থেকে তৃণমূলের বেশি ক্ষতি করছেন।