Minakshi Mukherjee: ব্যস্ত ‘পলি’র ভাষণ শুনতে মা-বাবা ব্রিগেডে

কুলটির চলবলপুরেই বড়ো হয়ে ওঠা। রবিবার বামেদের ব্রিগেডের প্রধান মুখ কুলটির সেই মেয়ে। ডিওয়াইএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের (Minakshi Mukherjee) কথা শুনতে রবিবার সকাল সকাল…

Minakshi Mukherjee: ব্যস্ত 'পলি'র ভাষণ শুনতে মা-বাবা ব্রিগেডে

কুলটির চলবলপুরেই বড়ো হয়ে ওঠা। রবিবার বামেদের ব্রিগেডের প্রধান মুখ কুলটির সেই মেয়ে। ডিওয়াইএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের (Minakshi Mukherjee) কথা শুনতে রবিবার সকাল সকাল ট্রেন ধরে ফেলেছেন এলাকার লোকজন। তাদের সঙ্গেই আসছেন মীনাক্ষীর বাবা জেলা কমিটির সদস্য মনোজ মুখোপাধ্যায় ওরফে সাগর মুখোপাধ্যায়, মা পারুল মুখোপাধ্যায়। তার মাও রয়েছেন পার্টির কাজে। এদিন সীতারামপুর স্টেশন থেকে কোলফিল্ড ট্রেনে ওঠেন তারা।

Advertisements

বিজয় দশমীর পরের দিনই ইনসাফ যাত্রার প্রস্তুতির জন্য কুলটি থেকে কলকাতায় চলে আসেন মীনাক্ষী। তারপর থেকে আর দেখা হয়নি। ইনসাফ যাত্রা যেদিন আসানসোল কুলটি হয়ে পুরুলিয়ার পথে যায় সেদিনই মা-বাবার সঙ্গে কিছু সময়ের জন্য দেখা হয়েছিল তার। এবার মেয়ের বক্তব্য শুনতে মা-বাবারা যাচ্ছেন ব্রিগেডে।

   

মীনাক্ষীর মা-বাবা বলছেন, “মেয়ে তো খুবই ব্যস্ত। এখন ভাল করে কথা বলার সুযোগ কম। সম্ভবত মেয়ের সঙ্গে দেখা হবে ১০ বা ১২ তারিখের পর।” গত ৫০ দিনে ইনসাফ যাত্রায় অন্তত ২০০ বার বিভিন্ন সভায় বক্তব্য রেখেছেন মীনাক্ষী। এদিনের ব্রিগেডেও মূল বক্তা তিনি। মীনাক্ষীর মা-বাবা মনে করছেন আজকে যৌবনে ডাকে ব্রিগেডে মীনাক্ষী শুধু গ্রুপ অব লিডার বা কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। মীনাক্ষীর কথায়, দলের নীতি, আদর্শই শেষ কথা।

Advertisements

অন্যদিকে এদিন দেখা গেল কুলটির বিশেষ করে চলবলপুর গ্রাম ওয়ার্ড নম্বর ১৬ র ছাত্র যুব প্রবীনদের গলায় ঝুলছে বিশেষ প্ল্যাকার্ড। গ্রাম থেকে যারা শহরে যাচ্ছেন তারা যেন একে অপরকে খুঁজে পান। তার জন্যই বিশেষ এই ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থা নিজের হাতে এঁকে-লিখে তৈরি করেছেন মীনাক্ষীর বাবা।