Congress: সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াচ্ছে কংগ্রেস, তীব্র শোরগোল

ভোটে নেই কংগ্রেস! নির্বাচন থেকে সরেই যাচ্ছে তারা। এমনই ইঙ্গিত দিচ্ছেন কংগ্রেস (congress) শীর্ষ নেতারা। কারন, তারা মনে করছেন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। ফলে…

panchayat elections

ভোটে নেই কংগ্রেস! নির্বাচন থেকে সরেই যাচ্ছে তারা। এমনই ইঙ্গিত দিচ্ছেন কংগ্রেস (congress) শীর্ষ নেতারা। কারন, তারা মনে করছেন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। ফলে শতাধিক কংগ্রেস প্রার্থী যে কোনও সময় দলের হাইকমান্ডের সিদ্ধান্ত মেনে নিজেদের প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের পথে। কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তে তীব্র শোরগোল পড়ে গেল।

কংগ্রেস কি এমন চরম সিদ্ধান্ত নেবেই? বাংলাদেশের রাজনীতি গরম। জানা যাচ্ছে বাংলাদেশ কংগ্রেসের ১২১ জন বৈধ প্রার্থী যে কোনো মুহূর্তে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিতে পারেন। দলটির চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন ঢাকায় জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ডাব প্রতীকে নির্বাচন করতে ১৪০ জনকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছিল। ১২১ জন বৈধ প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। আওয়ামী লীগের সরকার তার ক্ষমতাকে আরও দীর্ঘায়িত করতে ‘বানরের রুটি ভাগের মতো’ যেভাবে সংসদের আসন ভাগাভাগি করছে, তাতে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না বলে তাদের আশঙ্কা। তারা এই ভাগাভাগির মধ্যে নেই।

   

বাংলাদেশ কংগ্রেসের দাবি, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রতিশ্রুত পরিবেশ না পেলে বাংলাদেশ কংগ্রেসের শতাধিক প্রার্থীর নির্বাচন থেকে সরে আসা ছাড়া কোনো বিকল্প থাকবে না।
তিনি আরও বলেন,ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা প্রতিনিয়ত আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের মহোৎসবে মেতে উঠেছে।তাদের এমন কর্মকাণ্ডে মূলত নির্বাচনের নামে তামাশার খেলা চলছে বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে।

গত ২০১৩ সালে জামাত ইসলামি ও বিএনপি দলের হিংস্র আচরণের সময় বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্ট এক দল আইনজীবী নিয়ে বাংলাদেশ কংগ্রেস নামে দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। কংগ্রেস শব্দের অর্থ মহাসভা, সম্মেলন। দলের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন এবং মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম।