Ukraine War: ইউক্রেন অস্ত্র ভিক্ষা করার উপায় খুঁজছে, বলল রাশিয়া

ওদের স্বভাবই হল ভিক্ষা করা। মঙ্গলবার এই ভাষাতেই ইউক্রেনকে তীব্র কটাক্ষ করল রাশিয়া। রুশ নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদভ বর্তমান পরিস্থিতির জন্য সরাসরি দায়ী…

ওদের স্বভাবই হল ভিক্ষা করা। মঙ্গলবার এই ভাষাতেই ইউক্রেনকে তীব্র কটাক্ষ করল রাশিয়া। রুশ নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদভ বর্তমান পরিস্থিতির জন্য সরাসরি দায়ী করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে।

তাঁর তোপ, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভবিষ্যতেও পশ্চিমি দুনিয়ার দরজায় দরজায় অস্ত্র ও অর্থ ভিক্ষা করতে থাকবেন। উঞ্ছবৃত্তি ওঁর স্বভাব। রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে, মেদভেদভ যুদ্ধের জন্য জেলেনস্কিকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন। বলেছেন, ইউক্রেন কোনও শান্তিপূর্ণ সমাধান চায় না। কারণ, বিশ্বের কাছে জেলেনস্কি প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন যে, উদারবাদী দুনিয়ার শেষ আশা তিনিই।

https://video.incrementxserv.com/vast?vzId=IXV533296VEH1EC0&cb=100&pageurl=https://kolkata24x7.in&width=300&height=400

 

তিনিই ইউরোপের গণতন্ত্রের শেষ দুর্গ। রাশিয়ার বিরুদ্ধে আক্রমণের ধার বাড়াতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ইউক্রেনকে আধুনিক অস্ত্র সরবরাহ করছে। যার জন্যই অত্যন্ত ক্ষিপ্ত হয়েছে মস্কো। কূটনৈতিক মহলের দাবি, মেদভেদভের এই তোপ আসলে সেই রাগেরই বহিঃপ্রকাশ। অন্যদিকে ইউক্রেনের সংসদে মঙ্গলবার ভার্চুয়ালি ভাষণ দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

তিনি বলেছেন, রাশিয়ার বিপক্ষে এই যুদ্ধে ইউক্রেনই বিজয়ী হবে। ইউক্রেন আবার একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াবে।Ukraine War: ইউক্রেন অস্ত্র ভিক্ষা করার উপায় খুঁজছে বলল রাশিয়া ওদের স্বভাবই হল ভিক্ষা করা। মঙ্গলবার এই ভাষাতেই ইউক্রেনকে তীব্র কটাক্ষ করল রাশিয়া। রুশ নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদভ বর্তমান পরিস্থিতির জন্য সরাসরি দায়ী করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে। তাঁর তোপ, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভবিষ্যতেও পশ্চিমি দুনিয়ার দরজায় দরজায় অস্ত্র ও অর্থ ভিক্ষা করতে থাকবেন। উঞ্ছবৃত্তি ওঁর স্বভাব। রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে, মেদভেদভ যুদ্ধের জন্য জেলেনস্কিকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন। বলেছেন, ইউক্রেন কোনও শান্তিপূর্ণ সমাধান চায় না। কারণ, বিশ্বের কাছে জেলেনস্কি প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন যে, উদারবাদী দুনিয়ার শেষ আশা তিনিই। তিনিই ইউরোপের গণতন্ত্রের শেষ দুর্গ। রাশিয়ার বিরুদ্ধে আক্রমণের ধার বাড়াতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ইউক্রেনকে আধুনিক অস্ত্র সরবরাহ করছে। যার জন্যই অত্যন্ত ক্ষিপ্ত হয়েছে মস্কো।

 

কূটনৈতিক মহলের দাবি, মেদভেদভের এই তোপ আসলে সেই রাগেরই বহিঃপ্রকাশ। অন্যদিকে ইউক্রেনের সংসদে মঙ্গলবার ভার্চুয়ালি ভাষণ দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার বিপক্ষে এই যুদ্ধে ইউক্রেনই বিজয়ী হবে। ইউক্রেন আবার একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াবে।