১৪ হাজার ফুট উচ্চতা থেকে শত্রুদের জন্য বিপজ্জনক হবে এই ভারতীয় অস্ত্র

Indian Army: ভারতীয় সেনার শক্তি কারও কাছে লুকনো নয়। সেনাবাহিনীর কাছে এমন অস্ত্র রয়েছে যা মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই শত্রুকে ধ্বংস করতে পারে। এর পরেও,…

AI based weapon of Indian Army

Indian Army: ভারতীয় সেনার শক্তি কারও কাছে লুকনো নয়। সেনাবাহিনীর কাছে এমন অস্ত্র রয়েছে যা মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই শত্রুকে ধ্বংস করতে পারে। এর পরেও, ভারত সময়ে সময়ে তার প্রতিরক্ষা প্রযুক্তিতে পরিবর্তন আনতে থাকে। সব ধরণের নতুন আপডেটেড অস্ত্র অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর আওতায়, আরও একটি AI ভিত্তিক অস্ত্রের সফল পরীক্ষা করা হয়েছে, যা শীঘ্রই ভারতীয় সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

দেশের প্রতিরক্ষা প্রযুক্তিকে এক নতুন উচ্চতা প্রদান করে, দেরাদুন-ভিত্তিক বিএসএস ম্যাটেরিয়াল কোম্পানি ১৪,০০০ ফুট উচ্চতায় তাদের উন্নত এআই-ভিত্তিক স্বায়ত্তশাসিত প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবস্থা নেগেভ এলএমজি সফলভাবে পরীক্ষা করেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় এই উচ্চ উচ্চতার পরীক্ষা করা হয়েছে।

   

এই অস্ত্রগুলি আগামী দিনে সাহায্য করবে

এই স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) দিয়ে সজ্জিত এবং শত্রুকে শনাক্ত করতে এবং নিজেই গুলি চালাতে সক্ষম। উচ্চ উচ্চতার দুর্গম এলাকায় অস্ত্রটির কার্যকারিতা এবং নির্ভুলতা পরীক্ষা করার জন্য এই পরীক্ষাটি করা হয়েছিল।

এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতের যুদ্ধে, বিশেষ করে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যেখানে মানব সেনা মোতায়েনের ঝুঁকি রয়েছে, সেখানে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং দেশীয় প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলির মধ্যে এই ধরনের পরীক্ষা ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং আত্মনির্ভর ভারতকে নতুন শক্তি প্রদানের জন্য।

Advertisements

এই অস্ত্র শত্রুদের জন্য দুঃস্বপ্ন হবে

অপারেশন সিঁদুরের সময়ও দেখা গেছে যে পাকিস্তানি অস্ত্রগুলি ভারতীয় অস্ত্রের সামনে কেবল ঝলমলে প্রমাণিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক অস্ত্রের আগমনের ফলে, সেই অঞ্চলগুলিতেও পৌঁছনো সহজ হবে। যেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা খুবই কঠিন। এই অস্ত্র মোতায়েনের পর শত্রু কোথাও থেকে প্রবেশ করতে পারবে না।

কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে

সেনাবাহিনী সম্প্রতি নিরাপত্তার দিক থেকে একটি বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সীমান্তের বেড়াটি বিএসএফ কর্তৃক আপডেট করা হবে। যেখানেই সীমান্তের বেড়াটি পুরনো হয়ে গেছে, সেখানে নতুন বেড়া স্থাপন করা হবে। সীমান্তের প্রতিটি স্থানে যেখানে বেড়া পুরনো হয়ে গেছে এবং যেখানে বিএসএফ মোতায়েন রয়েছে, সেখানে এই পরিবর্তন আনা হবে। সময়ের সাথে সাথে সেনাবাহিনী পরিবর্তন আনছে। এর পাশাপাশি, তারা তাদের নৌবহরকে আরও শক্তিশালী করছে।